

চাঁদপুর মতলব দক্ষিনে মেয়র আউলাদ হোসেন লিটনের বিদ্যুৎ সংযোগের চাঁদা উত্তোলনে আছে বহল তবিয়তে “ফলাপ-১”
পোস্ট করেছেন: বার্তা | প্রকাশিত হয়েছে: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২০ , ১০:০২ অপরাহ্ণ | বিভাগ: অপরাধ,আইন ও বিচার,আজকের পত্রিকা,প্রচ্ছদ

স্টাপ রিপের্টার মো. তপসিল হাছানঃ
চাঁদপুর মতলব দক্ষিন পৌরসভার নতুন আরেক নাম কপি সাহেব মেয়র আউলাদ হোসেন লিটন দীর্ঘদিন ধরে গত ২০১৭ সালে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার নামে ২১ জন গ্রাহক থেকে সরকারি আইনকে তোয়াক্কা না করে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি এর পরিবর্তে অতিরিক্ত ১৭ থেকে ২০ হাজার টাকা করে গ্রাহক প্রতি আদায় করে।
এ টাকা উত্তোলন করার অভিযোগে সংবাদটি প্রকাশিত করা হয়। বিদ্যুতের খুটি আছে, বিদ্যুতের তার ও আছে কি? নেই কোন বিদ্যুতের মিটারে সংযোগ। আছে বহল তবিয়তে। সেই অভিযোগ কারীরা হলেন-(১) মো:তাফাজ্জল সরদার (৫০) পিতা মৃত: মোজাম্মেল সরদার,(২) স্বপন সরদার (৪৫)পিতা মৃত মুজাম্মেল সরদার (৩) ফারুক সরদার (৩৫) তিন মিটারের জন্য নগদ টাকা উত্তোলন ৩৯,০০০(৪) আক্তার হোসেন (কালু) পিতা: আব্দুল খালেক মিয়াজী (৫) সোহেল মিয়াজী পিতা:আব্দুল খালেক মিয়াজী, খুঁটির জন্য পল্লী বিদ্যুৎ অফিসিয়াল (১৫০০০) হাজার টাকা চাঁদা উত্তোলন, বিদ্যুতের দালাল(৬) মজিবুর রহমান (৪৫)পিতা মৃত:জমর দিন প্রদান (৭) মান্নান প্রদান (৩০)প্রবাসী টিলু মিয়ার স্ত্রী অভিযোগ করেন।
ওই গ্রামের দিন মজুরি থেকে শুরু করে খেটে খাওয়া মানুষদের কাছ থেকে ১৭ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২০ হাজার টাকা করে প্রতিটি গ্রাহক দের কাছ থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ নামে দালালের মাধ্যমে চাদা উত্তোলন করেন পৌর মেয়র কপি সাহেদ আরেক নতুন নামে এলো আলহাজ আওলাদ হোসেন (লিটন)।
গত ২১জুলাই ইং তারিখে সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, মতলব পৌরসভা ৪নং ওয়ার্ডের চরপাথালিয়া গ্রাম থেকে, গত অর্থবছরে ২০১৭ ইং হইতে ২০২০ সালে অবৈধ চাঁদার বিনিময় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার নামে লাখ লাখ টাকা দালাল মজিবের মাধ্যেমে হাতিয়ে নিয়েছেন পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব আওলাদ হোসেন (লিটন) ও আকতার হোসেন সাবেক ছাত্রলীগের নেতা নামে পরিচিত।
কিন্তু বিদ্যুতের খুঁটি ও তারের সংযোগ আছে কিন্তু বিদ্যুতের সরবরাহ দীর্ঘ তিন বছর হয়ে গেল আজও পায়নি সেই বিদ্যুৎ সংযোগ কিন্তু থেমে আছে বহল তবিয়তে। এই বিষয়ে ভুক্তভোগীরা বলেন কোভিড ১৯ মহামারি বিশ্ব করোনাভাইরাস এইদিকে অন্যদিকে ছেলে সন্তানদের পড়াশোনা রেকর্ড ঘটবে বলে বিদ্যুতের জন্য টাকা দিয়েছি দালাল চক্র মজিব ও আকতারের কাছে দিয়েছি কিন্তু মেয়র আলহাজ্ব আওলাদ হোসেন লিটন আমাদেরকে বলেছে তাই আমরা টাকা দিয়েছি মজিবের কাছে। মুজিবকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে সংবাদ কর্মীকে দেখেই মোবাইল মোঠো ফোনেই আওলাদ হোসেন (লিটন) এর সাথেই যোগাযোগ শুরু করে, পরবর্তীতে আওলাদ হোসেন (লিটন) দালাল মুজিবরের মোবাইল মোঠো ফোনে কথা বলিলে কপি শাহেদ মেয়র আওলাদ হোসেন লিটন নাম শোনার পরে বলে তোর সেখানে কি আমার সাথে এসে দেখা কর ওই সময় সংবাদদাতাকে কয়েকবার ফোনে বলে দেখা করার জন্য কিন্তু সেই সংবাদদাতা তার ভয়ঙ্কর গুন্ডা বাহিনী পালিত সন্ত্রাসের কারনে দেখা করতে যায়নি।
সেই ভিত্তিতে কপি শাহেদ আউলাদ হোসেন লিটন দালাল মজিবকে বাদী বানিয়ে মতলব দক্ষিন থানায় ভুয়া একটি অভিযোগ করেন। যেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সরকার ঘোষণা করেছে বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রাহকের ঘরে ঘরে ৪৫০ টাকার মধ্যে নির্দেশনা দিয়েছে এবং স্থানীয় প্রশাসনকে আংগুল দিয়ে দালাল চক্রকে ধরিয়ে দিয়ে প্রকাশিত হয়েছে। আইনকে তোয়াক্কা না করে উপরের খুঁটির জোরে সেখানে বৈদ্যুতিক লাইন নামে চাঁদা উত্তোলন করে ১৫ হাজার টাকা থেকে ১৭ হাজার টাকা কিন্ত একজন পৌরসভার সকল জনগণের অভিভাবক হয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদাবাজ মেয়র আওলাদ হোসেন (লিটন)। বিদ্যুৎ সংযোগ নামে চাদা উত্তোলন করার অভিযোগে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে ক্ষমতার শক্তি দেখিয়ে, তিনি সংবাদকর্মী নামে থানায় অভিযোগ করে।
আর গ্রাহকরা বলছেন, করোনা ভাইরাস কে উপেক্ষা করে সরকারের নির্দেশনা ও প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গল দেখিয়ে বাংলাদেশের মানুষের উপর শোষক হিসেবে ইংরেজদের মত নীল চাষে নেমেছেন এবং দালাল মুজিব ওই গ্রামের আক্তার সহ টাকা উত্তোলন করে মেয়র হাতে দিয়েছি বলে জানায়। মতলব পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-মতলব দক্ষিণ অফিসের ডিজিএমকে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে, তিনি বলেন আমি নতুন এসেছি তাই এ ধরনের যদি কোন লোক অবৈধ টাকা উত্তোলন করে থাকে এবং কোন গ্রাহক যদি অভিযোগ করে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে আমার বাধ্য থাকিবো এবং বিদ্যুত সংযোগের লট নম্বর জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার জানা নাই। পরবর্তিতে বিদ্যুৎ অফিসের ইঞ্জিনিয়ারের সাথে লট নম্বর ও ড্রইং জানতে চাইলে তিনি বলেন ৪নং ওয়ার্ডের বিষয়টি মেয়রের ৫ মিনিট অপেক্ষা থাকার পর ও তিনি বলেন দীর্ঘদিন সময় বিদ্যুতের বিষয় কিন্তু আমার লট নম্বরটি জানা নাই।
তাহলে কি বিদ্যুৎ খুটি-টি এবং বিদ্যুতের তার যা সংযোগ দিয়েছে সবই কি অবৈধ। এ প্রশ্নটি তিনি এড়িয়ে গিয়ে বললেন আমার জানা নেই। প্রশ্ন তো প্রশ্ন-ই থেকে গেলো।
Comments
